LE STADE ROLAND-GARROS
Stade
2024
Recommandé
•
2024
Le célèbre stade Roland-Garros, du nom de l’aviateur, abrite également un petit musée, le Tenniseum.
Le saviez-vous ? Cet avis a été rédigé par nos auteurs professionnels.
Publicité
Organisez votre voyage avec nos partenaires à Paris
Transports
Réservez vos billets d'avions
Location voiture
Réservez un train
Achetez votre badge télépéage
Hébergements & séjours
Trouvez un hôtel
Location de vacances
Trouvez votre camping
Voyage sur mesure
Séjours éco-responsables
Services / Sur place
Activités & visites
Forfait e-SIM à l'International
Réservez son parking
Activez votre VPN
Demandez votre visa
Assurance voyage
Réservez les Meilleures Activités avec Get Your Guide
Avis des membres sur LE STADE ROLAND-GARROS
4.3/5
31 avis
Rapport Qualité/Prix
Service
Les notes et les avis ci-dessous reflètent les opinions subjectives des membres et non l'avis du Petit Futé.
Christine F.
Visité en avril 2024
Génial avec un guide Brésilien au top .
julien
Visité en avril 2024
Plus moderne et joli qu'avant, plus aéré, plus cher aussi ???? mais tellement chanceux d'avoir un grand chelem à côté de chez soi ! Vivement fin mai !
Karine M.
Visité en avril 2024
Pense à réserver la visite ????
MOHAMED R.
Visité en avril 2024
من أجمل الملاعب الترابية في العالم
00201211112668
00201211112668
Publicité
Trouvez des Offres de Séjours uniques avec nos Partenaires
Questions fréquentes :
LE STADE ROLAND-GARROS compte 31 avis avec une note moyenne de 4.3. Vous pouvez consulter les avis de LE STADE ROLAND-GARROS en cliquant sur ce lien ou partager votre avis sur LE STADE ROLAND-GARROS
LE STADE ROLAND-GARROS se situe au 2, avenue Gordon-Benett (16e) M° Porte-de-Saint-Cloud. ,
Les meilleurs à Paris et autour
Publicité
Publicité
বেশ লম্বা লাইনও দিতে হতে পারে।
আর একটা কথা, টিকিট কাটার সময় জন্ম তারিখটা সঠিক দেবেন কারণ ঢোকার সময় একটা #idproof দেখাতে হতে পারে। তাছাড়া বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যেতে পারেন। আমিও নিয়ে গেছিলাম। ভিতরে দাম খানিকটা বেশিই।
আমি গেছিলাম #womens ফাইন্যাল দেখতে। যদিও ওইদিনের সব খেলা দেখার অনুমতি ছিল আমার। একই দিনে #mens ডাবলস মাচটাও পুরোটা দেখার সুযোগ হয়েছিল যেহেতু মহিলাদের ফাইন্যাল ম্যাচটা আগেই শেষ হয়ে গেছিল। মাঝে অন্য খেলাগুলোও অল্পসল্প দেখেছি।
আমার এক বন্ধুর বাড়িতে ছিলাম যেটা Effiel tower এর কাছাকাছি। সেখান থেকে স্টেডিয়ামে হেঁটে আসতে লেগে গেল প্রায় ৪০ মিনিট । ইউরোপে থাকতে থাকতে হাঁটার অভ্যাস প্রায় সবারই হয়ে যায়। যাদের হেঁটে বেড়াতে ইচ্ছে হয়না, তাঁরা চেষ্টা করতে পারেন বেশ ভালো লাগবে।
সকাল সকাল স্টেডিয়ামে পৌছে যাওয়াই ভালো, তাহলে ভিতরটা ঘুরেফিরে দেখা যায় সঙ্গে অনেক খেলোয়াড়কে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হতে পারে আর #selfie তোলারও। এছাড়া হয়তো দেখতে পাবেন বিখ্যাত খেলোয়াড়ের প্র্যাকটিস সেশন। মনে রাখবেন এই সময়টা চড়া রোদ আর বেশ গরম থাকে তাই অবশ্যই সানগ্লাস আর টুপি নিয়ে আসতে ভুলবেন না।
স্টেডিয়ামের ভিতরে বিভিন্ন স্থানে অনেক জায়গা আছে আড্ডা মারার বা বসে বাড়ি থেকে আনা খাবার উপভোগ করার। খাবার জল আর টয়লেটেরও সুব্যবস্থা রয়েছে স্টেডিয়ামে জুড়েই। আশ্চর্যভাবে এত লোক হাওয়া সত্ত্বেও সবকিছুই ভীষন পরিষ্কার। হয়তো মানুষ অনেক সচেতন।
স্টেডিয়ামের ভিতর বিভিন্ন কোর্টে খেলাগুলো চলে। এক একটা কোর্ট যেন এক একটা বিশাল স্টেডিয়াম। চারিদিকে যেন মডার্ন #architecture এর প্রদর্শনী। প্রায় সব কোর্টেই লোকের ভিড়। প্রত্যেক হিটেই আবেগ মাখানো করতালি, উল্লাস আর #frenchkiss এ মগ্ন স্টেডিয়াম চত্বর। সে এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা। ওই গরমে খেলোয়াড়দের মাটি কামড়ে পড়ে থেকে লড়াই করার মানসিকতা জীবনকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সাহস যোগায়। Gallery থেকে তাঁদের প্রতি ভালোবাসার শব্দ সংঘবদ্ধ করে বিশ্বের নানান প্রান্ত থেকে আসা মানুষকে। চরম উত্তেজনা থেকে চরম উদারতা কোর্টগুলোকে জীবন্ত করে রাখে। হয়তো এই অনুভূতিগুলো খেলোয়াড়দের বার বার ফিরে আসতে উৎসাহ যোগায়। একবার আপনারাও সাক্ষী থাকুন এই দুর্ধর্ষ লড়াইয়ের।